Bengali Essay on "cheating in exams", "পরীক্ষায় টুকলি রচনা প্রবন্ধ" for Class 5, 6, 7, 8, 9 & 10

Essay on cheating in exams in Bengali Language : In this article, we are providing পরীক্ষায় টুকলি রচনা প্রবন্ধ for students. Cheating in Exams Essay in Bengali Language for Class 5, 6, 7, 8, 9 & 10. বর্তমানে পরীক্ষায় টুকলির হার খুবই বৃদ্ধি পেয়েছে এবং পরিচালকবর্গ কিছুতেই এটিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেন না। ছাত্রগণ এটিকে নিজেদের জন্মগত অধিকার বলে মনে করে। পরীক্ষককে ঠকাবার সমস্ত প্রক্রিয়া তাদের জানা এবং যদি কখনও তারা ধরা পড়ে তবে কুম্ভীরাশ্রু পাত করে পরীক্ষকের সহানুভূতি অর্জন করার চেষ্টা করে। কোন কোন ছাত্র পরীক্ষকের কাছে ভিক্ষা চাইলেও অনেকে আবার তাদের হুমকি দেয়। তাদের সৃজনশীল মস্তিষ্ক এই সম্পর্কে তাদের নূতন নূতন পরিকল্পনা দান করতে থাকে। ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা এই কাজে অনেকটাই পিছিয়ে আছে। কখনও কখনও টুকলির প্রবণতা খুব বেশী বৃদ্ধি পায়। কিন্তু ছাত্র প্রশ্ন পত্র পেয়েই একটি কাগজে প্রশ্নগুলি লিখে সেটি জানলা দিয়ে বাইরে ফেলে দেয়। বাইরে অপেক্ষারত বন্ধুরা সেই উত্তরগুলি লিখে, তাকে সেই কাগজ দেওয়ার চেষ্টা করে। তারা পয়সা দিয়ে পিওনদের কিনে নেয় এবং ঝাড়ুদারগণ সেই কাগজ বহন করে নিয়ে আসে।

Essay on cheating in exams in Bengali Language : In this article, we are providing পরীক্ষায় টুকলি রচনা প্রবন্ধ for students. Cheating in Exams Essay in Bengali Language.

Bengali Essay on "cheating in exams", "পরীক্ষায় টুকলি রচনা প্রবন্ধ" for Class 5, 6, 7, 8, 9 & 10

বর্তমানে পরীক্ষায় টুকলির হার খুবই বৃদ্ধি পেয়েছে এবং পরিচালকবর্গ কিছুতেই এটিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেন না। ছাত্রগণ এটিকে নিজেদের জন্মগত অধিকার বলে মনে করে। পরীক্ষককে ঠকাবার সমস্ত প্রক্রিয়া তাদের জানা এবং যদি কখনও তারা ধরা পড়ে তবে কুম্ভীরাশ্রু পাত করে পরীক্ষকের সহানুভূতি অর্জন করার চেষ্টা করে। কোন কোন ছাত্র পরীক্ষকের কাছে ভিক্ষা চাইলেও অনেকে আবার তাদের হুমকি দেয়।

তাদের সৃজনশীল মস্তিষ্ক এই সম্পর্কে তাদের নূতন নূতন পরিকল্পনা দান করতে থাকে। ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা এই কাজে অনেকটাই পিছিয়ে আছে। কখনও কখনও টুকলির প্রবণতা খুব বেশী বৃদ্ধি পায়। কিন্তু ছাত্র প্রশ্ন পত্র পেয়েই একটি কাগজে প্রশ্নগুলি লিখে সেটি জানলা দিয়ে বাইরে ফেলে দেয়। বাইরে অপেক্ষারত বন্ধুরা সেই উত্তরগুলি লিখে, তাকে সেই কাগজ দেওয়ার চেষ্টা করে। তারা পয়সা দিয়ে পিওনদের কিনে নেয় এবং ঝাড়ুদারগণ সেই কাগজ বহন করে নিয়ে আসে। তারা বাথরুমে যায় এবং সেখান থেকে কাগজ সংগ্রহ করে নিয়ে আসে। ধরা পড়ে গেলে, প্রথমে তারা যেকোন ভাবে নিজেদের বাঁচানাের চেষ্টা করে কিন্তু তাতেও রেহাই না পেলে, তখন পরীক্ষকের কাছে ভিক্ষা চায়। কোন কোন ক্ষেত্রে যথেষ্ট কঠোর পন্থায় তারা বিদ্যার্থীদের শাস্তি প্রদান করে থাকেন। এই অভ্যাসকে অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে, তা না হলে এটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে বদনাম করে দেবে।